জোড়ার ডিসপ্লেসমেন্ট ও চিকিৎসা
০ ব্যথা ও টিসু্য ইনজুরি কমানোর জন্য জোড়া নড়াচড়া বন্ধ রাখতে হবে।
০ স্থানচু্যতি জোড়ায় সিলিং বা স্পিন্ট (সাপোর্ট) ব্যবহারে ব্যথা ও টিসু্য ইনজুরি কম হবে।
০ বরফের টুকরা টাওয়ালে বা ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পস্নাস্টিকের ব্যাগে নিয়ে লাগালে ব্যথা কমে আসবে।
০ রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে স্থানান্তর করতে হবে।
০ শারীরিক পরীক্ষা ও স্থানচু্যতি জোড়ার এক্স-রে এর মাধ্যমে সহজেই রোগ নির্ণয় করা যায়।
০ রোগীকে অজ্ঞান করে আংশিক বা সম্পূর্ণ স্থানচু্যতি জোড়াকে টান ও প্রতিটান এবং নড়াচড়ার মাধ্যমে পূর্বের অবস্থানে বসাতে হবে।
০ পুনরায় এক্স-রে করে জোড়ার সঠিক অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।
০ এরপর জোড়ার স্বাভাবিক নড়াচড়া ও বেশী শক্তিশালী হওয়ার ব্যায়াম শুরু করে তিন মাসের মধ্যে জোড়াকে স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে হবে।
০ আবার উপযুক্ত পরিচর্যা না হলে জোড়া পুনরায় স্থানচু্যতি হওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।
কখন সার্জিক্যাল চিকিৎসার প্রয়োজন:
০ আঘাতের কয়েক দিনের মধ্যে স্থানচু্যতির প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ না করলে।
০ জোড়াকে টান ও প্রতিটান এবং নড়াচড়ার মাধ্যমে সঠিক স্থানে বসাতে না পারলে।
০ জন্মগত স্থানচু্যতি জোড়া কনজারভেটিভ চিকিৎসায় সঠিক স্থানে না বসালে।
০ জোড়ার লিগামেন্ট জন্মগতভাবে ঢিলা থাকলে।
০ প্রথম আঘাতের পর, পরবর্তীতে অল্প আঘাতে জোড়া বার বার স্থানচু্যতি হলে।
০ বার বার স্থানচু্যতির জন্য হাড় ভাঙলে এবং পেশী দুর্বল হলে।
০ জোড়ার স্থানচু্যতির সাথে রক্তনালী ও স্নায়ুর ইনজুরি এবং হাড় ভাঙ্গা থাকলে।
সার্জিক্যাল চিকিৎসা: বিভিন্ন ধরনের অপারেশনের মাধ্যমে স্থানচু্যতি জোড়াকে সঠিক স্থানে বসানো হয়। অপারেশনের ২-৩ সপ্তাহ পর জোড়ার স্বাভাবিক নড়াচড়া ও পেশী শক্তিশালী হওয়ার ব্যায়াম শুরু করে জোড়ার স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।
আথ্রর্োস্কোপিক চিকিৎসা: এটি হলো অর্থোপেডিক চিকিৎসায় বর্তমান যুগের সর্বশেষ ও সর্বাধুনিক পদ্ধতি। যে সব জোড়া বার বার ডিসপেস্নসমেন্ট হয় বা ডিসপেস্নসন্টের প্রবণতা হয়, সে সব জোড়ার ক্ষেত্রে আথ্রর্োস্কোপিক চিকিৎসা যথোপোযুক্ত। ছোট ছিদ্রের মাধ্যমে ক্যামেরা যুক্ত যন্ত (স্কোপ) জোড়ায় প্রবেশ করিয়ে এবং যন্ত্রের সাথে যুক্ত বাহিরে মনিটর দেখে ল্যাবরাম, জোড়ার আবরণ (ক্যাপসুল) ও লিগামেন্ট রিপেয়ার করা হয়। এই পদ্ধতিতে রোগী তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠে।
চুল পড়া প্রতিরোধে তিন পরামর্শ
- পছন্দমতো সামান্য তেল নিন।
- তেল হালকা গরম করে মাথায় মাখুন।
- একে এক ঘণ্টা বা সারারাত রাখুন।
- এরপর শ্যাম্পু করুন।
- সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।

 
 
 
 
.png)
0 coment�rios: