প্রেগনেন্সি কেয়ার বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে সবাইকে স্বাগতম... আমাদের এই ব্লগ টি একটি সমাজ সেবামূলক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা ঐ সব মায়েদের সহযোগিতা করার চেষ্টা করবো.., সন্তান ধারণ করার জন্য কি কি জেনারেল নলেজ থাকা চাই, ফ্রি সেবা দেওয়া হয় এমন সব হেলথ কেয়ার এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের নাম পাবলিশ করার চেষ্টা করব ..সন্তান গর্ভে আসার পর আপনি কি প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন ,আপনার সুন্দর একটি লাইভ গঠনে সহযোগিতা করবে আমরা আশা করি আমাদের এই দেশের প্রত্যেকটা মা এবং শিশু সবসময় নিরাপদ থাকুক..

Home Top Ad

Responsive Ads Here

* ভুল ধারণা: বেশি ক্যালরি পোড়ায় সঠিক তথ্য :  বিশেষজ্ঞরা হিসাব করেছেন যে, ৩০ মিনিটের যৌনসহবাস ৮৫ থেকে ১৫০ ক্যালরি পোড়ায়। তাত্ত্বিকভাবে, শ...

যৌনতা সাত ভুল ধারণা

* ভুল ধারণা: বেশি ক্যালরি পোড়ায়

সঠিক তথ্য : বিশেষজ্ঞরা হিসাব করেছেন যে, ৩০ মিনিটের যৌনসহবাস ৮৫ থেকে ১৫০ ক্যালরি পোড়ায়। তাত্ত্বিকভাবে, শরীরের ওজন এক পাউন্ড কমানোর জন্য আপনার প্রায় ৩,৫০০ ক্যালরি পোড়ানোর প্রয়োজন হবে। তাই যদি আপনি প্রতি যৌনসহবাসে ১০০ ক্যালরি পোড়াতে চান, তাহলে ৩৫ বার যৌনসহবাসে আপনার এক পাউন্ড ওজন কমবে। সমস্যা হচ্ছে- অধিকাংশ লোক ৩০ মিনিট ধরে যৌনসহবাস করতে পারে না, যৌনসংগমের গড় স্থায়িত্ব পাঁচ মিনিটের কাছাকাছি। তাছাড়া, যৌনসহবাসের সময় অর্গাজমের মুহূর্তে কেবল ১৫ সেকেন্ডের জন্য হার্ট রেট এবং ব্লাড প্রেশার সর্বোচ্চ হয় এবং তা দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।

* ভুল ধারণা: পুরুষ ও নারীর সর্বোচ্চ যৌনকামনার পার্থক্য ১০ বছর
সঠিক তথ্য: পুরুষের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা ১৮ এর দিকে সর্বোচ্চ হয়, কিন্তু নারীর ইস্ট্রোজেনের মাত্রা ২০ থেকে ২৯ এর মাঝামাঝিতে সর্বোচ্চ হয়। যেহেতু নিম্ন হরমোন মাত্রা নিম্ন যৌন তাড়নার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত, তাই অনেকে বিশ্বাস করে যে, হরমোন মাত্রা যখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকবে তখন যৌনকামনা বা যৌন তাড়নাও অবশ্যই সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকবে। কিন্তু যদি আমরা সেক্স ফ্রিকোয়ন্সির সেসব ফ্যাক্টরে বিশ্বাস করি যা যৌনকামনা সর্বোচ্চ করে, তাহলে নারী ও পুরুষের সর্বোচ্চ যৌনকামনার মধ্যে কোনো বয়সভিত্তিক পার্থক্য নেই। যৌনকামনা প্রতিনিয়ত ওঠা-নামা করে এবং বয়সের তুলনায় অন্যান্য ফ্যাক্টরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আপনার জীবনকালে আপনি অনেকবার যৌনকামনা ও যৌন কার্যক্রমের উত্থান-পতন দেখবেন।

* ভুল ধারণা: যৌনসহবাসের সময় হার্ট অ্যাটাক হতে পারে
সঠিক তথ্য: বেশি করে যৌনসহবাসের সঙ্গে সুস্থ হার্টের সম্পর্ক রয়েছে। এক গবেষণায় পাওয়া যায় যে, যেসব পুরুষেরা এক সপ্তাহে দুই বা ততোধিক বার যৌনসহবাস করেছেন, তাদের মধ্যে কার্ডিওভাস্কুলার রোগ বিকশিত হওয়ার ঝুঁকি কম ছিল। যৌনসহবাসের সময় হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও খুব কম। দ্য ফ্রেমিংহাম হার্ট স্টাডি অনুসারে, যেসব পুরুষদের ডায়াবেটিস বা ধূমপানের অভ্যাস নেই, তাদের যৌনসংগমের সময় হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা এক মিলিয়নে একজন।

* ভুল ধারণা: ঝিনুক ও চকলেট যৌন উত্তেজক
সঠিক তথ্য: কোনো গবেষণায় এখনো পর্যন্ত ঝিনুকের কামোত্তেজক প্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ঝিনুকে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে যা শুক্রাণুকে স্বাস্থ্যবান করতে সাহায্য করে, কিন্তু গবেষকরা এতে এমন কোনো উপাদান পাননি যা যৌন উত্তেজনা বাড়াতে পারে। কয়েকটি গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, চকলেটের সঙ্গে নিম্ন রক্তচাপ ও রক্তনালীর ভালো কার্যক্রমের সম্পর্ক রয়েছে যা লিঙ্গ ভালোভাবে উত্থিত হতে সাহায্য করতে পারে। চকলেট অল্প পরিমাণে মেজাজ ভালোকারক ফিনাইলথাইলেমাইন ও সেরোটোনিন নিঃসরণে উদ্দীপনা যোগায় এবং যারা অধিক ভালো মেজাজে থাকে তারা অধিক যৌনসহবাস করতে চাইতে পারে। কোনো খাবার কোনো লোককে যৌন চিন্তা করতে উদ্দীপিত করলে লোকটি বিশ্বাস করতে পারে যে খাবারটি কামোত্তেজক।

* ভুল ধারণা: পুরুষেরা প্রতি সাত সেকেন্ডে একবার যৌন চিন্তা করে
সঠিক তথ্য: জার্নাল অব সেক্স রিসার্চে প্রকাশিত ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির সাম্প্রতিক এক গবেষণা এ ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটিয়েছে। গবেষণাটিতে ২৩৮ জন ছাত্রের খাবার, যৌন অথবা ঘুমের ভাবনা ট্র্যাক করা হয়। ফলাফল হচ্ছে: পুরুষেরা যৌনতা নিয়ে আপনার ধারণার চেয়েও অনেক কম চিন্তা করে- তারা প্রতিদিন প্রায় ৮,০০০ বারের পরিবর্তে গড়ে ১৯ বার যৌন চিন্তা করে এবং তারা গড়ে ১৮ বার খাবার এবং ১১ বার ঘুমের চিন্তা করে। নারীদের ক্ষেত্রে? তারা প্রতিদিন গড়ে ১০ বার যৌন চিন্তা করে, যেখানে তারা ১৫ বার খাবার এবং ৮.৫ বার ঘুমের চিন্তা করে।

* ভুল ধারণা: যৌনসংগমে সকল নারীর অর্গাজম হয়
সঠিক তথ্য: এবিসি নিউজে প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে, প্রায় ৭৫ শতাংশ নারীর শুধুমাত্র যৌনসংগমে অর্গাজম হয় না। জার্নাল অব সেক্স অ্যান্ড মেরিটাল থেরাপিতে প্রকাশিত অন্য একটি সাম্প্রতিক গবেষণা অনুসারে, প্রায় ৩৭ শতাংশ নারী বলেন যে তাদের অর্গাজম অর্জনের জন্য যৌনসহবাসের সময় অন্য ধরনের উদ্দীপনাও প্রয়োজন হয়।

* ভুল ধারণা: যৌনসহবাস খেলাধুলার পারফরম্যান্স কমিয়ে ফেলে
সঠিক তথ্য: অনেক বছর ধরে এই থিওরি নিয়ে তর্ক চলে আসছে- কোচেরা প্রায়সময় তাদের অ্যাথলেটদেরকে বড় খেলা বা প্রতিযোগিতার পূর্বে যৌনসহবাস থেকে বিরত থাকার জন্য বলে। সিএনএন অনুসারে, এ ধারণাটি এসেছে প্রাচীন গ্রীস বা ঐতিহ্যবাহী চৈনিক ওষুধ থেকে। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা সাজেস্ট করছে যে, অ্যাথলেটিক পারফরম্যান্সের ওপর যৌনসহবাসের প্রভাব সামান্য এবং প্রকৃতপক্ষে, যৌনসহবাস নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার পরিবর্তে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

0 coment�rios:

বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে যৌনতায় মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা বেশি আগ্রহী। কিন্তু আদৌ এই ধারণাটা কি সত্যি? মেয়েরা কি সত্যিই যৌনতায় আগ্রহী নন? ...

যৌন সম্পর্কে আগ্রহী মেয়েরা?

বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে যৌনতায় মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা বেশি আগ্রহী। কিন্তু আদৌ এই ধারণাটা কি সত্যি? মেয়েরা কি সত্যিই যৌনতায় আগ্রহী নন?

বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে যৌনতায় মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা বেশি আগ্রহী। কিন্তু আদৌ এই ধারণাটা কি সত্যি? মেয়েরা কি সত্যিই যৌনতায় আগ্রহী নন?
সাধারণত, এটা সত্যি যে মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা যৌনতায় বেশি আগ্রহী এবং স্বচ্ছ্বন্দ। যৌন সম্পর্ক ২ ধরণের হয়। বৈধ এবং অবৈধ। পুরুষেরা বৈধ এবং অবৈধ দু ধরণের যৌন সম্পর্কতেই আগ্রহী। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টা আলাদা। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, নারীরা যৌন সম্পর্কে ছেলেদের থেকেও বেশি আগ্রহী। তবে অবৈধ যৌন সম্পর্কে একেবারেই আগ্রহী নন নারীরা। তাঁরা বৈধ এবং সুস্থ যৌন সম্পর্কে ছেলেদের তুলনায় বেশি আগ্রহী বলে দেখা গিয়েছে।

0 coment�rios:

এই ৫টি টিপস আপনার দ্রুত গর্ভধারণকে অনেকটাই সহজ করে দেবে!! অসংখ্য মানুষের অসংখ্য রকমের সমস্যা। তাই শিরোনাম দেখে চমকে যাবেন না! কেউ না চাইল...

দ্রুত গর্ভধারণকে অনেকটাই সহজ করে দেবে

এই ৫টি টিপস আপনার
দ্রুত গর্ভধারণকে অনেকটাই সহজ করে দেবে!!
অসংখ্য মানুষের অসংখ্য রকমের সমস্যা। তাই শিরোনাম দেখে চমকে যাবেন না! কেউ না চাইলেও কোনো নিয়ম না মানলেও গর্ভধারণ করতে পারেন আবার অনেক দম্পতি সন্তান গ্রহণ করতে চান কিন্তু অজানা কারণে তা হয় না। কনডম ব্যবহার না করা বা পিল খাওয়া বন্ধ করে দিলেই একজন নারী প্রেগন্যান্ট হয়ে যাবেন তা কিন্তু নয়। নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন, স্বাস্থ্যকর খাবার-দাবার ইত্যাদি বিষয় ঠিক রাখা খুব জরুরী মা হতে চাইলে। তবে আর একটি ব্যাপার আছে। শারীরিক মিলন। শারীরিক মিলনের কিছু নিয়ম গর্ভবতী হওয়াটা সহজ করে দিতে পারে। তাই গর্ভবতী না হয়ে থাকলে ভয় না পেয়ে স্বামীর সাথে মিলনে সচেতন হতে পারেন। যা ঘরে বসে করতে পারেন তার জন্য আর ডাক্তারের কাছে যাওয়া কেন? নিজেই এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে সেক্স ট্রাই করে দেখুন।

তবে প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে। মাসিকের সঠিক হিসাব রাখতে হবে যেন আপনি চাইলে সে সময় মাথায় রেখে শারীরিক মিলনের নিয়ম কাজে লাগাতে পারেন।
ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য সময়
গর্ভবতী হওয়ার জন্য অনেক কিছু তো করা হলো, এবার ভেবে দেখতে হবে স্বামীর সাথে মিলিত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে। অনেকে কনডম ব্যবহার না করলেও গর্ভবতী হতে পারেন না প্রায়ই। এর কারণ তেমন কিছুই না অনেক ক্ষেত্রে। হিসাব করলে দেখা যাবে স্ত্রীর ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সময় হয়তো মিলন ঘটে নি যার ফলে গর্ভধারণও হয় নি। একজন নারীর ডিম্বাশয় মাসে একবার ডিম্বানু তৈরি করে। যখন এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় শুধুমাত্র তখনই বীর্যের সংস্পর্শে এলে ডিম্বানুটি নিষিক্ত হতে পারে। তবে শুক্রাণু নারীর গর্ভে গিয়ে প্রায় পাঁচদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।। তখন যদি নারীর ডিম্বানু প্রস্তুত হয় তখনই শুক্রাণু ডিম্বানুটির সাথে মিলিত হতে পারে।
একজন নারীর মাসিক শুরুর দিন থেকে গুণে গুণে সাতদিন পর্যন্ত এই ডিম্বাণু পুরোপুরি তৈরি হওয়ার সুযোগ নেই বলা চলে। যাদের মাসিক অনিয়ম তাদের কথা আলাদা। কিন্তু যাদের প্রতিমাসে ঠিকঠাক মতো সঠিক সময় মাসিক হয় তারা এ বিষয়টা মাথায় রাখতে পারেন। ইমার্জেন্সি পিল খেলে এ হিসাব কাজ করবে না, এটাও মনে রাখতে হবে। স্বাভাবিক মাসিক হয় যাদের তাদের পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্বামীর সাথে মিলিত হলেও এ থেকে গর্ভধারণ করার সুযোগ খুব কম। গর্ভবতী হতে চাইলে এর পরের ১০ দিন স্বামীর সাথে একবার করে মিলিত হলে কোনো সমস্যা না থাকলে গর্ভবতী হবেন নারী। কারণ এ সময়ের ভিতরেই ডিম্বানুটি প্রস্তুত হয়।
জন্ম বিরতিকরণ প্রক্রিয়া বন্ধ করা
আপনি যে ধরণের জন্ম নিরোধকই ব্যবহার করুন না কেন, সেটা বন্ধ করে দিতে হবে। কনডম ব্যবহার বন্ধ করে মাসিকের প্রথম দিন থেকে হিসাব রাখতে হবে কবে কবে ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার সম্ভাব্য সময়টা। আর পিল বন্ধ করলেও হুট করে বন্ধ না করে যেদিন পিল স্ট্রিপ শেষ হয়ে যায় এরপরের মাসিকের প্রথম দিন আর পিল খাবেন না। মাসিক শুরু হলে তখন থেকে হিসাব রাখবেন।
ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার আগেই শারীরিক মিলন
পুরুষের শুক্রাণু জরায়ু বা ডিম্বনালীতে দুই থেকে তিনদিন বেঁচে থাকে। কিন্তু নারীর ডিম্বাণু মাত্র ১২ থেকে ২৪ ঘন্টা নিষিক্ত হওয়ার অবস্থায় থাকে। এরপর সেখানে আর কোনো শুক্রাণু কাজ করতে পারে না। তাই ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য দিনে শারীরিক মিলন না করে মাসিক শেষ হওয়ার পর একদিন পর পর শারীরিক মিলন করতে হবে। যেন ডিম্বাণু প্রস্তুত হলে শুক্রাণু মিলিত হতে পারে। জরায়ুতে অপেক্ষ্মান শুক্রাণুও সেটা করতে পারে।
শারীরিক মিলন প্রতিদিন নয়
অনেকের ধারণা বাচ্চা চাইলে প্রতিদিন শারীরিক মিলন জরুরী। এটা ঠিক নয়। প্রতিদিন শারীরিক মিলনে অবসাদ বা ক্লান্তি চলে আসতে পারে। নারীর মিলিত হওয়ার আগ্রহ কমে যেতে পারে এবং পুরুষের বীর্‍্যের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এর ফলে ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার সময় শারীরিক মিলন না ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। তাই এক দিন পর পর শারীরিক মিলন গর্ভবতী হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায়। এতে করে শারীরিক মিলনের আগ্রহও থাকে আবার ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেশী থাকে।
শারীরিক মিলনে করণীয়
*শারীরিক মিলনের পর বিছানায় পিঠ লাগিয়ে শুয়ে থাকুন। যেন বীর্য জরায়ুর দিকে সহজে প্রবাহিত হতে পারে। একটা কোলবালিশ পায়ের নীচে দিয়ে রাখতে পারেন যেন পাগুলো একটু উঁচু হয়ে থাকে। মোট কথা বীর্য যতখানি সময় ধরে জরায়ুর ভিতরে রাখা যায় ততই ভালো।
* শারীরিক মিলনের জন্য ঘুমের আগের সময় বেছে নিন। যেন মিলনের সাথে সাথেই উঠে না যেতে হয় বিছানা থেকে।
* মিলনের পর পরই নিজেকে পরিষ্কার করে নেয়ার অভ্যাস খুবই ভালো। এতে কোনো রকম ইনফেকশনের ভয় থাকে না। কিন্তু গর্ভধারণের জন্য অন্তত ১ ঘন্টা পানি বা সাবান দিয়ে যৌনাঙ্গ না ধুয়েই থাকতে হবে।
* যৌন মিলনের বহুল প্রচলিত পজিশন নারীর উপরে পুরুষ। একে মিশনারি পজিশন বলে। মিশনারি পজিশনে শারীরিক মিলন এক্ষেত্রে সাহায্য করেতে পারে বলে মনে করেন অনেকে। কারণ এতে নারী কোনো রকম নড়াচড়া ছাড়াই বিছানায় পিঠ লাগিয়ে শুয়ে থাকতে পারেন।
গর্ভবতী হওয়ার জন্য শারীরিক মিলনের ব্যাপারে হিসাবি হতে হবে। অনিয়ন্ত্রিত শারীরিক মিলন পরিত্যাগ করতে হবে। মাসিকের সঠিক হিসাব রেখে নিয়ম মেনে শারীরিক মিলন গর্ভধারণ খুব সহজ করে দেবে। তার মানে এই না যে নিজেদের আনন্দ বিসর্জন দিয়ে দিতে হবে! শারীরিক মিলনের সম্পুর্ন আনন্দ বজায় রেখেই গর্ভধারণের চেষ্টা করতে হবে। এতে স্বামী-স্ত্রী উভয়ের জন্য পুরো ব্যাপারটা আনন্দদায়ক হয়ে উঠবে।
===

0 coment�rios:

জোড়ার ডিসপ্লেসমেন্ট ও চিকিৎসা ======== জোড়া শরীরের একটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এবং দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থায় জোড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মানব শরীরে...

স্বাস্থ্যকথা

জোড়ার ডিসপ্লেসমেন্ট ও চিকিৎসা

========
জোড়া শরীরের একটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এবং দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থায় জোড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মানব শরীরে ২০৬ টি হাড়ের সমন্বয়ে ছোট বড় প্রায় ১৪৭ টি জোড়া তৈরী হয়। হাড়ের গঠন, জোড়ার আবরণ, লিগামেন্ট ও মাংসপেশীর সমন্বয়ে জোড়ার দৃঢ় অবস্থা বজায় থাকে। শরীরের বিভিন্ন জোড়ার মধ্যে হাত ও পায়ের আঙ্গুলের জোড়া, কটির (হিপ) জোড়া, কনুইর জোড়া এবং কাঁধের জোড়া বেশী ডিসপেস্নসমেন্ট বা স্থানচু্যতি হয়। আগাতে জোড়ার আবরণ ও লিগামেন্ট ইনজুরি হলে জোড়া স্থানচু্যতি হয়। কিছু জোড়া যেমন কাঁধের জোড়া স্থানচু্যতি হয়। জোড়ায় সরাসরি আঘাত, দূর্ঘটনা ও খেলাধূলার সময় পড়ে গিয়ে জোড়া ছুটে যায়।

প্রাথমিক চিকিৎসা: স্বাভাবিক জোড়ার স্থানচু্যতি অর্থোপেডিক চিকিৎসায় অতীব জরুরী একটি রোগ। অতি দ্রুত এর সঠিক চিকিৎসা প্রদান বাঞ্ছনীয়।

০ ব্যথা ও টিসু্য ইনজুরি কমানোর জন্য জোড়া নড়াচড়া বন্ধ রাখতে হবে।

০ স্থানচু্যতি জোড়ায় সিলিং বা স্পিন্ট (সাপোর্ট) ব্যবহারে ব্যথা ও টিসু্য ইনজুরি কম হবে।

০ বরফের টুকরা টাওয়ালে বা ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পস্নাস্টিকের ব্যাগে নিয়ে লাগালে ব্যথা কমে আসবে।

০ রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে স্থানান্তর করতে হবে।

০ শারীরিক পরীক্ষা ও স্থানচু্যতি জোড়ার এক্স-রে এর মাধ্যমে সহজেই রোগ নির্ণয় করা যায়।

০ রোগীকে অজ্ঞান করে আংশিক বা সম্পূর্ণ স্থানচু্যতি জোড়াকে টান ও প্রতিটান এবং নড়াচড়ার মাধ্যমে পূর্বের অবস্থানে বসাতে হবে।

০ পুনরায় এক্স-রে করে জোড়ার সঠিক অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।

০ এরপর জোড়ার স্বাভাবিক নড়াচড়া ও বেশী শক্তিশালী হওয়ার ব্যায়াম শুরু করে তিন মাসের মধ্যে জোড়াকে স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে হবে।

০ আবার উপযুক্ত পরিচর্যা না হলে জোড়া পুনরায় স্থানচু্যতি হওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।

কখন সার্জিক্যাল চিকিৎসার প্রয়োজন:

০ আঘাতের কয়েক দিনের মধ্যে স্থানচু্যতির প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ না করলে।

০ জোড়াকে টান ও প্রতিটান এবং নড়াচড়ার মাধ্যমে সঠিক স্থানে বসাতে না পারলে।

০ জন্মগত স্থানচু্যতি জোড়া কনজারভেটিভ চিকিৎসায় সঠিক স্থানে না বসালে।

০ জোড়ার লিগামেন্ট জন্মগতভাবে ঢিলা থাকলে।

০ প্রথম আঘাতের পরপরবর্তীতে অল্প আঘাতে জোড়া বার বার স্থানচু্যতি হলে।

০ বার বার স্থানচু্যতির জন্য হাড় ভাঙলে এবং পেশী দুর্বল হলে।

০ জোড়ার স্থানচু্যতির সাথে রক্তনালী ও স্নায়ুর ইনজুরি এবং হাড় ভাঙ্গা থাকলে।

সার্জিক্যাল চিকিৎসা: বিভিন্ন ধরনের অপারেশনের মাধ্যমে স্থানচু্যতি জোড়াকে সঠিক স্থানে বসানো হয়। অপারেশনের ২-৩ সপ্তাহ পর জোড়ার স্বাভাবিক নড়াচড়া ও পেশী শক্তিশালী হওয়ার ব্যায়াম শুরু করে জোড়ার স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।

আথ্রর্োস্কোপিক চিকিৎসা: এটি হলো অর্থোপেডিক চিকিৎসায় বর্তমান যুগের সর্বশেষ ও সর্বাধুনিক পদ্ধতি। যে সব জোড়া বার বার ডিসপেস্নসমেন্ট হয় বা ডিসপেস্নসন্টের প্রবণতা হয়সে সব জোড়ার ক্ষেত্রে আথ্রর্োস্কোপিক চিকিৎসা যথোপোযুক্ত। ছোট ছিদ্রের মাধ্যমে ক্যামেরা যুক্ত যন্ত (স্কোপ) জোড়ায় প্রবেশ করিয়ে এবং যন্ত্রের সাথে যুক্ত বাহিরে মনিটর দেখে ল্যাবরামজোড়ার আবরণ (ক্যাপসুল) ও লিগামেন্ট রিপেয়ার করা হয়। এই পদ্ধতিতে রোগী তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠে।

দৈনিক ইত্তেফাক, ০৫ মার্চ ২০১১

====

চুল পড়া প্রতিরোধে তিন পরামর্শ


প্রতিদিন ৫০ থেকে একশটি চুল পড়া স্বাভাবিক। তবে এর চেয়ে বেশি পড়লে একে সমস্যা হিসেবে ধরা হয়। বিভিন্ন কারণে চুল পড়ে। ক্যামিক্যাল সমৃদ্ধ চুলের পণ্য, বয়স, বংশগতি, চুলের অযত্ন ইত্যাদি চুল পড়ার কারণ।
চুল পড়া প্রতিরোধে কিছু পরামর্শ জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি।
১. নিয়মিত ম্যাসাজ
চুল পড়া কমাতে নিয়মিত স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজ রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়,শরীর-মন শিথিল হতে সাহায্য করে, মানসিক চাপ কমায়। মানসিক চাপ চুল পড়ার একটি কারণ।
  • পছন্দমতো সামান্য তেল নিন।
  • তেল হালকা গরম করে মাথায় মাখুন।
  • একে এক ঘণ্টা বা সারারাত রাখুন।
  • এরপর শ্যাম্পু করুন।
  • সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।
চুলের যত্নে রুটিন মেনে চলুন
চুল ভালো রাখতে যত্ন নেয়াটা খুব জরুরি।তাই চুলের যত্নে রুটিন মেনে চলুন।ভালো একটি শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধোন। তবে খুব বেশি চুল ধোয়া ক্ষতির কারণ হতে পারে। বেশি শ্যাম্পু ব্যবহার প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার নষ্ট করে এবং চুলকে শুষ্ক করে তোলে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধোন। চুল শুকানোর জন্য হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
সঠিক খাবার খান
চুলকে স্বাস্থ্যকর রাখতে পুষ্টিকর খাবার খান। খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। এগুলো চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

0 coment�rios:

প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও মহিলার জীবনে যৌনতা একটি অপরিহার্য ও অনস্বীকার্য বিষয়। সামাজিক নিয়ম-কানুনের শৃঙ্খল মানুষের যৌনজীবন নিয়ে মুক্তমনে আলোচনা...

যৌনতা একটি অপরিহার্য ও অনস্বীকার্য বিষয়

প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও মহিলার জীবনে যৌনতা একটি অপরিহার্য ও অনস্বীকার্য বিষয়। সামাজিক নিয়ম-কানুনের শৃঙ্খল মানুষের যৌনজীবন নিয়ে মুক্তমনে আলোচনার সুযোগকে ব্যাহত এবং পরিসরকে কিঞ্চিৎ সঙ্কুচিত করলেও এই বিষয়টি প্রতিটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত।
যৌনতা



মানবসভ্যতায় বা প্রাণিজগতে যৌনতা একটি প্রাকৃতিক বিষয়। দেহের এই মূল জৈবিক ক্রিয়া শুধুই এক ভোগক্রিয়া নয়, এর মধ্যে নিহিত রয়েছে সৃষ্টির বিজ্ঞানতত্ত্ব। জীবন, সমাজ, ধর্ম, শিল্প, রাজনীতি, অর্থনীতি, ইতিহাস—এ সবকিছুতেই যৌনতা ছিল এবং রয়েছে। বিভিন্ন যুক্তি, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে যৌনতা সম্পর্কিত ধারণা পরিবর্তিত এবং পরিবর্ধিত হয়েছে যুগ যুগ ধরে।

বিবাহ এমন একটি সম্পর্ক, যেখানে রক্তের সম্পর্কে সম্পৃক্ত নয়, এমন দুইটি মানুষ একটি মিলিত জীবনের সূত্রপাত ঘটায়। সামাজিক বৈধতায় এই সংযুক্ত জীবনের শ্রী, সমৃদ্ধি ও সার্থকতা প্রকাশ্যে দৃষ্টিগোচর হয়। তবে তার মূলে যে যৌন সম্পর্ক, তা থাকে লোকচক্ষুর অন্তরালে। বিবাহিত পুরুষ ও নারীর জীবনে যৌনতার শারীরিক ও মানসিক—উভয় দিকটিই যদি স্বাস্থ্যকর ও সন্তোষজনক হয়, তবে কর্মে, ত্যাগে, সৌন্দর্যে, আদর্শে ও পারস্পরিক সহযোগিতায় দাম্পত্য সার্থক হয়ে ওঠে।


বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ দুটি মানুষের ভালোবাসার ভিত্তি যৌন সম্পর্ক। তাই এই সম্পর্ক শুধুই শারীরিক চাহিদা নিবৃত্তি বা দায়িত্ব পালন নয়, বরং, দুটি মানুষের মন বোঝা, ঘাত-প্রতিঘাত, সংবেদনশীলতা, স্পর্শকাতরতা—সবকিছুই এর সঙ্গে সংযুক্ত। পিতা-মাতার যৌনতার ফসল মানব সন্তান। যৌনতাই এমন মাধ্যম, যা মনুষ্যজীবন ও তার যাবতীয় সম্ভাবনাকে পরবর্তী প্রজন্মে প্রলম্বিত করে।


অনেক সময়ই দাম্পত্য যৌনজীবন আঘাত-জর্জরিত হয়। দুটি মানুষ বিবাহসূত্রে বাঁধা পড়ে একটি নতুন সম্পর্কের সূচনা করলে আগন্তুক বহু সমস্যা তাদের সম্পর্কের ওপরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে সমস্যাগুলোকে কোনো ব্যক্তি বিশেষের সমস্যা হিসাবে বিচার না করে বৃহত্তর সামাজিক সমস্যার প্রতিফলন হিসেবে বিচার করলে কারণগুলোকে নির্দিষ্ট করা কঠিন হয় না।


দাম্পত্য ও যৌনতা সম্পর্কে সমাজের বহু প্রাচীন বোধগত ভিত্তি অনুন্নত, যুক্তিহীন ও পক্ষপাতদুষ্ট। যৌনতার সংজ্ঞা কখনোই সংকীর্ণ নয়। বিবাহ সম্পর্কে জড়িত একজন পুরুষ ও একজন নারীর যাবতীয় উপলব্ধির এক ও অভিন্ন মিলনে একত্রিত যে অনুভূতি, তা-ই হলো যৌনতা এবং সুখী দাম্পত্য জীবনে এমন যৌনতাই কাম্য।
সুব্রত সাহা, কনসালট্যান্ট সাইকিয়াট্রিস্ট


#আমাদের
#পরবর্তী পোস্ট
#আপনার মতামত দিন!!
ভালো লাগলে Like এবং Share করুন ।
Like Comment Share
#PregnancyCareBangladesh

0 coment�rios:

১. ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট কখন থেকে নিতে হবে: গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে এত মাত্রায় পরিবর্তন হয় যে নানাবিধ সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কা বৃদ...

মা হওয়ার কথা ভাবলে এই ৬ টি প্রশ্ন ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করতে ভুলবেন না

১. ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট কখন থেকে নিতে হবে: গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরে এত মাত্রায় পরিবর্তন হয় যে নানাবিধ সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়, সেই সঙ্গে পুষ্টির ঘাটতিও দেখা দেয়। তাই তো এই সময় ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। এখন প্রশ্ন হল কখন থেকে ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া উচিত? বিশেষজ্ঞদের মতে মা হওয়ার পরিকল্পনার কথা ভাবছেন, তখন থেকেই ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট এবং ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট নেওয়া উচিত এবং যতদিন না ডেলিভারি হচ্ছে, ততদিন এই সাপ্লিমেন্ট খেয়ে যেতে হবে। কী পরিমাণে এই সাপ্লিমেন্টগুলি খেতে হবে সে সম্পর্কে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।

২. গর্ভাবস্থায় এক্সারসাইজ করা যাবে কি? চিকিৎসকদের মতে প্রেগন্যান্সির সময় শরীরকে অ্যাকটিভ রাখাটা একান্ত প্রয়োজন। কারণ এমনটা করলে মা এবং বাচ্চা, উভয়েরই শারীরিক উন্নতি ঘটে। ফলে প্রসবকালে কোনও ধরনের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। এখন প্রশ্ন হল, এই অবস্থায় সপ্তাহে কত ঘন্টা শরীর চর্চা করা উচিত? আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের রিপোর্ট অনুসারে ভাবী মা যদি হালকা এক্সারসাইজ করেন, তাহলে সপ্তাহে ১৫০ মিনিট এক্সারসাইজ করা যেতে পারে। আর যদি ভিগোরাস এক্সারসাইজ করেন, তাহলে ভুলেও সপ্তাহে ৭৫ মিনিটের বেশি শরীরচর্চা করা চলবে না।

৩. সিগারেট খাওয়া চলবে কি? একাধিক গবেষণা অনুসারে প্রেগনেন্ট হওয়ার আগে এবং পরে যদি ধূপমান চালাতে থাকেন, তাহলে একদিকে যেমন গর্ভপাতের আশঙ্কা বৃদ্ধি পাবে, তেমনি এটোপিক প্রেগন্যান্সির আশঙ্কাও বৃদ্ধি পাবে। প্রসঙ্গত, বেশ কিছু স্টাডিতে একথা প্রামণিত হয়ে গেছে যে অতিরিক্তি মাত্রায় ধূমপান করলে স্পার্ম কাউন্ট যেমন কমে যায়, তেমনি মাহিলাদেরও মারাত্মক শারীরিক ক্ষতি হয়। ফলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার ক্ষেত্রে একাদিক সমস্যা দেখা দেয়। শুধু তাই নয়, একথাও প্রমাণিত হয়ে গেছে যে গর্ভাবস্থায় ধূমপান করলে একাধিক জটিল সমস্যা নিয়ে বাচ্চার জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।

৪. মা হতে গেলে কি ওজন কমাতে হবে? একেবারেই! কারণ গর্ভাবস্থায় এমনিতেই শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। তাই মা যদি আগে থেকেই ওবেসিটির সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে কিন্তু বিপদ! কারণ সেক্ষেত্রে ভাবী মায়ের উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। আর এমনটা হলে মায়ের যেমন শারীরিক ক্ষতি হয়, তেমনি বাচ্চার শরীরের উপরও বিরূপ প্রভাব পরে। তাই সুস্থ বাচ্চার জন্ম যদি দিতে চান, তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার আগে ওজন কমাতেই হবে। না হলে কিন্তু বেজায় বিপদ!

৫. অল্প বিস্তর অ্যালকোহল সেবন করা চলবে কি? বিশেষজ্ঞদের মতে গর্ভাবস্থার আগে ও পরে ভাবী মায়েরা যদি মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন করেন, তাহলে মায়ের শরীরে এমন কিছু নেতিবাচক পরিবর্তন হতে শুরু করে যে তার প্রভাবে মা এবং বাচ্চা, উভয়েরই মারাত্মক ক্ষতি হয়, বিশেষত বাচ্চার। তাই তো এই সময় অ্যালকোহলের থেকে দূরে থাকাই ভাল।

৬. মা হওয়ার বয়স: আজকের দিনে মহিলারা কর্মক্ষেত্রে এতটাই সফল যে বেশিরভাগই মা হতে অনেক দেরি করে ফেলেন। তাই তো সিংহভাগ মহিলার মনেই এই প্রশ্ন জাগতে শুরু করে যে বেশি বয়সে মা হওয়ার পরিকল্পনা করলে কি বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে? গাইনোকোলজিস্টদের মতে ৩০ বছরের মধ্যে মা হওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া উচিত। কারণ এই সময়ে ডিমের সংখ্যা সবথেকে বেশি থাকে। ফলে গর্ভবতী হওয়ার ক্ষেত্রে কোনও সমস্য়া হয় না। কিন্তু ৩০-এর পর সময় যেতে এগতে থাকে, তত ডিমের সংখ্যা কমতে শুরু করে। ফলে মা হওয়ার ক্ষেত্রে একাদিক সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। এই কারণেই তো ৩০-এর আগে মা হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
ভালো লাগলে Like এবং Share করুন ।
Like Comment Share
#PregnancyCareBangladesh

0 coment�rios:

কাঁচা ডিম ও দুধ কাঁচা বা কম সিদ্ধ করা ডিম ও ফুটানো ছাড়া দুধ খাওয়া ঠিক না। এইগুলো থেকে জীবাণু সংক্রমণ হওয়ার আশংকা থাকে। ডিম প্রোটিনের প্...

গর্ভাবস্থায় কিছু কিছু খাবার বাদ দেয়া উচিত!

কাঁচা ডিম ও দুধ

কাঁচা বা কম সিদ্ধ করা ডিম ও ফুটানো ছাড়া দুধ খাওয়া ঠিক না। এইগুলো থেকে জীবাণু সংক্রমণ হওয়ার আশংকা থাকে। ডিম প্রোটিনের প্রধান উৎস। গর্ভবতী মহিলাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় একটি ডিম রাখা বাধ্যতামূলক। কিন্তু কাঁচা ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কাঁচা ডিমে আছে সালমোনেলা নামক একটি ব্যাকটেরিয়ার যা জ্বর,বমি বমি ভাব,ডায়রিয়া্র মত রোগের কারণ হতে পারে। ডিম ভালভাবে রান্না করে খেতে হবে যাতে ব্যাকটেরিয়ার ধবংস হয়ে যায়।

কাঁচা বা আধা সিদ্ধ মাংস
কাঁচা বা আধা সিদ্ধ মাংস খাওয়া যাবে না।এমন কি প্রসেসড খাবার যেমন সসেজ,সালামি,পেপারনি ইত্যাদি খাওয়া থেকে বিরত থাকত হবে। অর্ধসিদ্ধ মাংসে ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে।কাঁচা মাংসের মধ্যে থাকে স্যালমোনেলা, কলিফর্ম ব্যাকটেরিয়া এবং টক্সোপ্লাজমোসিস যা গর্ভবতী মায়েদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ১৪৫ ডিগ্রী তাপমাত্রায় মাছ, মাংস রান্না করতে হবে।
গর্ভাবস্থায় কিছু কিছু খাবার বাদ দেয়া উচিত!



 গভীর সমুদ্রের মাছ
গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকায় মাছ না থাকলে চলে? কিন্তু এই মাছ নির্ধারণেও চোখ কান খোলা রাখতে হবে। সামুদ্রিক মাছ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু অধিক পরিমাণে খেলে গর্ভের শিশুর স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি হয়। কারণ সামুদ্রিক মাছে পারদ জাতীয় পদার্থ থাকে।যা শিশুর স্নায়ুবিক প্রক্রিয়ায় ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এর পরিমাণ বেশি হলে শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে ক্ষতি সাধন হতে পারে। টুনা ফিশ, শার্ক সহ অনেক নোনা পানির মাছে মাত্রাতিরিক্ত পারদ জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ বিদ্যমান থাকে যার বিষক্রিয়ায় গর্ভস্থ ভ্রুন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

কলিজা
কলিজা বা কলিজা দিয়ে তৈরি খাবারে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ থাকে। অতিরিক্ত ভিটামিন এ বিশেষ করে গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে খুব ই বিপদজনক। এই সময়ে আপনার জন্য কত টুকু ভিটামিন গ্রহণ যোগ্য সেটা একজন অভিজ্ঞ ডক্টরের সাথে কথা বলে জেনে নিন। অনেকে এই সময় অতিরিক্ত ভিটামিন খাওয়া শুরু করে কারন তাদের ধারনা বেশি ভিটামিন যুক্ত খাবার খেলে গর্ভের বাচ্চার জন্য খুব ভালো। এটা খুব ই ভুল একটি সিদ্ধান্ত। মনে রাখবেন আপনার খাবারের প্রত্যেক টা ব্যাপার আপনার সন্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তাই না বুঝে না জেনে বা ডক্টরের সাথে কথা না বলে অতিরিক্ত কিছুই খাবেন না।

ক্যাফেইন
কফি ক্লান্তি দূর করার জন্য কার্যকর হলেও গর্ভাবস্থায় এর পরিমাণ কম করতে হবে। চা, কফি ইত্যাদিতে ক্যাফেইন থাকে। । দৈনিক ২০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেইন গ্রহন করা ঠিক না। অতিরিক্ত ক্যাফেইন এর কারনে কম ওজনের শিশুর জন্ম হয়, এছাড়া অকাল গর্ভপাতেরও ঝুঁকি থাকে। এছাড়া মাকে ধূমপান ও অ্যালকোহল গ্রহন থেকেও বিরত থাকতে হবে। এইগুলো মা ও বাচ্চা উভয়য়ের শরীরেরই ভয়ংকর ক্ষতি সাধন করে। সুতরাং ক্যাফেইন যুক্ত চা,কফি পান করা থেকে বিরত থাকুন।

কাঁচা বা আধা পাকা পেঁপে
সুশী
আনারস

সতর্কতা
গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকায় তাজা খাদ্য রাখতে চেষ্টা করুন। রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষিত বা অতিরিক্ত গরম খাবার না খাওয়াই ভাল। গর্ভাবস্থায় খাদ্যাভাসে যেকোনো খাবার গ্রহণ বা বর্জনের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভাল।
অপ্রয়োজনীয় ঔষুধ
গর্ভকালীন সময়ে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ খাওয়া উচিৎ না। অপ্রয়োজনীয় কোন ঔষুধ একদম খাওয়া ঠিক না।
একজন গর্ভবতী মায়ের সচেতনতায় পারে একটি সুস্থ-সবল শিশুর জন্ম দিতে। আশাকরি গর্ভবতী মায়েরা খাবারের ব্যাপারে সচেতন থাকবেন,বুঝে-শুনে অথবা পরামর্শ নিয়ে খাদ্য তালিকায় খাবার সংযুক্ত করবেন।
সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য শুভকামনা।

0 coment�rios:

কখনও কাজের চাপ আবার কখনও আবার নানা চিন্তা। অনেক কারণে ঘুমের জন্য পর্যাপ্ত সময় দেওয়া হয়ে ওঠে না। তাছাড়া মানুষের জীবনযাত্রা প...

রাতে সঠিক সময়ে ঘুমোতে যান না ? বিপদ...



কখনও কাজের চাপ আবার কখনও আবার নানা চিন্তা। অনেক কারণে ঘুমের জন্য পর্যাপ্ত সময় দেওয়া হয়ে ওঠে না। তাছাড়া মানুষের জীবনযাত্রা প্রতিদিন বদলাচ্ছে আর নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে টেনশন। চিন্তা ঘুমের একটা বড় শত্রু। তাই বাড়ছে অনিদ্রা। কিন্তু এর ফলে আপনার যে বিপদ ঘনিয়ে আসছে তা কি জানেন? পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজনীয়তা জানাতে আজ প্রেস ক্লাবে একটি সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করেছিল ওয়ার্ল্ড স্লিপ ফেডারেশন।

#দীর্ঘদিন ঘুম কম হলে কী কী বিপদ হতে পারে তা জানালেন R.N. Tagore হাসপাতালের স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ হাসিব হাসান। বলেন, “দীর্ঘদিন ঘুম কম হওয়া ডেকে আনতে পারে সিরিয়াস মানসিক সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, ব্রেন স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের মত সমস্যা।” আরও বলেন, “নিদ্রাহীনতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমাদের বিশৃঙ্খল জীবনযাপন থেকে সৃষ্টি হয়। যেমন, রাতে অনেকেই আছেন খাওয়াদাওয়ার পর TV দেখেন, ইন্টারনেট সার্ফ করেন, মোবাইল ঘাঁটেন আবার অনেকে মদ, সিগারেট খান। ফলে একটা নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত ঘুমতে যান না। সুস্থতার জন্য সঠিক সময়ে ঘুমের অভ্যাস মেনটেন করা দরকার।”

#অনিয়মিত ঘুমের কারণ হতে পারে নাক, কান বা গলার সমস্যা। এবিষয়ে নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ ডা: উত্তম আগরওয়াল বলেন, “নাক, কান ও গলার সমস্যার জন্য ঘুমের সমস্যায় অনেকে ভুগছেন। তবে এটাও ঠিক যে, শতকরা ৭০ জন মানুষের নাকের হাড় বাঁকা থাকে কিন্তু সব ক্ষেত্রে সার্জারি করতে হয় না। অনেকের নাকের ভিতরে এক ধরনের পলিপস থাকে সেটা ফুলে গেলেই রাতের দিকে অটোমেটিক নাক বন্ধ হয়ে যায় ফলে ঘুম ঠিকঠাক হয় না। অনেক সময় গলায় টিউমার থাকে, তখন অপারেশন করে দিলে আবার নরমাল হয়ে যায়।”
#এছাড়া ঘুম না হওয়ার কারণ হতে পারে ডিপ্রেশন। এবিষয়ে, ওয়ার্ল্ড স্লিপ ফেডারেশনের চিকিৎসক ডা: সৌরভ দাস বলেন, “ডিপ্রেশন থাকলে অনেক সময় ঘুম আসে না। কিন্ত কোন সমস্যা ডিপ্রেশন থেকে হচ্ছে আর কোনটা নিদ্রাহীনতা থেকে হচ্ছে, তা জানার জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়া দরকার। কারণ যেকোনও ঘুমের সমস্যা থেকেই দুর্বলতা, ভুলে যাওয়া, ডায়াবেটিস এবং হার্টের সমস্যা হতে পারে।”
নানা কারণে হতে পারে অনিদ্রা। আর ঘুম কম হলে তা থেকে হতে পারে বড় কোনও শারীরিক বা মানসিক সমস্যা। তবে প্রশ্ন সুস্থ থাকার জন্য কতটা ঘুম প্রয়োজন? সে উত্তরও দিয়েছেন চিকিৎসকরা। সৌরভবাবু বলেন, “সাধারণত দিনে ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুম খুবই স্বাস্থ্যকর। তবে অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত কাজের পর কেউ একটু ঘুমিয়ে নিল সেটা ভালো। তারপর পাওয়ার ন্যাপ (২০মিনিটের ঘুম), সেটাও বেশ ভালো। আমাদের বাড়ির মেয়েদের অনেক সময় একটানা ৮-৯ ঘণ্টা ঘুমোনোর সুযোগ হয় না। সেক্ষেত্রে কেউ যদি রাতে ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমোন আর দিনে ১-২ ঘণ্টা ঘুমোন সেটাও স্বাস্থ্যকর। কিন্ত ৮-৯ ঘণ্টা ঘুমোনোর পরও যদি সারাদিন ঘুমঘুম ভাব থাকে, সেটা ইন্টারনাল সিরিয়াস কোনও সমস্যা থেকেও হতে পারে। এর জন্য ডাক্তার দেখানো দরকার।”
#leatherbangladesh/
#PregnancyCareBangladesh/

0 coment�rios:

কারণ প্রসব বা গর্ভপাতের পর সংক্রমণ।  জরায়ু মুখ ছিঁড়ে গিয়ে সংক্রমিত হওয়া৷ যেমনঃ প্রসবের সময় শিশুর অস্বাভাবিক অবস্থানের কারণে জরায়ুর মুখ...

জরায়ু মুখ বা সার্ভিক্সে সংক্রমণ!!

কারণ
প্রসব বা গর্ভপাতের পর সংক্রমণ। 

জরায়ু মুখ ছিঁড়ে গিয়ে সংক্রমিত হওয়া৷ যেমনঃ
প্রসবের সময় শিশুর অস্বাভাবিক অবস্থানের কারণে জরায়ুর মুখ ছিঁড়ে যাওয়া;
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রসব করানোর সময় জরায়ুর মুখ ছিঁড়ে যাওয়া;
ডিএন্ডসি করানোর সময় জরায়ু মুখ ছিঁড়ে যাওয়া

লক্ষণ জরায়ুতে ও যোনিতে ব্যথা, কোমর বা তলপেট ব্যথা থাকতে পারে৷
মাসিক ঋতুস্রাবের সময় জ্বালা ও ব্যথা হয়৷ দুই মাসিকের মাঝখানে হঠাত মাসিকের রাস্তায় রক্ত দেখা দিতে পারে৷
জরায়ুর নিচের অংশ ও যোনিতে চুলকানি দেখা দিতে পারে৷
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া৷
শরীর দুর্বল হওয়া, মাথা ঘোরা, শরীরে ব্যথা ও কাজে অনীহা৷
জরায়ুর মুখ ছোট বা বড় হয়ে যায়।

প্রতিরোধ
বিশ্রাম নিতে হবে৷
পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে৷
ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা মেনে চলতে হবে৷
প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে।

0 coment�rios:

একদিন একজন ভদ্রমহিলা একজন হুজুর কাছে প্রশ্ন করলো হুজুর আমার স্বামী পরকীয়া প্রেম করে এবং আমাকে ভালোবাসে না খুব বাজে আচরণ করে আমি কি তার সাথ...

আমার স্বামী পরকীয়া প্রেম করে

একদিন একজন ভদ্রমহিলা একজন হুজুর কাছে প্রশ্ন করলো হুজুর আমার স্বামী পরকীয়া প্রেম করে এবং আমাকে ভালোবাসে না খুব বাজে আচরণ করে আমি কি তার সাথে খারাপ আচরণ করব? এ সময় আমার আমার কি করা উচিত? আমি কি তাকে ছেড়ে চলে যাব? আমি কি তার সাথে খারাপ আচরণ করব? এখন হুজুর তার কিছু এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিলেন আচ্ছা ফেরাউনের নাম তো শুনেছেন আপনার স্বামী কি ফেরআউন এর চেয়েও খারাপ? আর আপনি কি হযরত মুসা আলাই সাল্লাম এর চেয়েও ভাল? তাহলে ফেরাউনের সাথে আল্লাহ যদি মুসা সালাম কে বলে আরো ভদ্রভাবে নরম ভাবে কথা বলার জন্য তাহলে আপনি কেন আপনার স্বামীর সাথে খারাপ আচরণ করবেন

0 coment�rios:

care

স্বাস্থ্যকথা

জোড়ার ডিসপ্লেসমেন্ট ও চিকিৎসা ======== জোড়া শরীরের একটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এবং দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থায় জোড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। মানব শরীরে...